, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খাবারে কেমিক্যাল ও পাম অয়েল:চট্টগ্রামে কাচ্চি ডাইন-কেএফসি-ক্যান্ডি কে জরিমানা।

  • প্রকাশের সময় : ০১:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ২৪ পড়া হয়েছে

কাজী জাহাঙ্গীর-চট্রগ্রাম।

নগরীর চট্রগ্রামে বানিজ্যিক এলাকাতে গড়ে ওঠেছে নামিদামী রেস্টুেেরন্ট কিন্তু রেস্টুরেন্টের আড়ালে ব্যবহার করা হচ্ছে ক্যামিক্যাল সুস্বাস্থ্যের তোয়াক্কা না করে খাবারকে মুখরোচক করতে ভোক্তার অজান্তে অননুমোদিত উপকরণ ব্যবহার করছে কিছু রেস্টুরেন্ট—এমন অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম কার্যালয়।

অভিযানে জিইসি মোড়ের ‘কাচ্চি ডাইন’ শাখায় খাবারে প্রাকৃতিক মসলার পরিবর্তে অননুমোদিত কেমিক্যাল কেওড়া জল ব্যবহারের প্রমাণ মেলে। এ কারণে প্রতিষ্ঠানটিকে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

একই অভিযানে খাবারে পাম অয়েল তেল ব্যবহার এবং নিজস্ব মোড়কে খাবার পরিবেশনে মেয়াদ উল্লেখ না করার অভিযোগে কেএফসি জিইসি শাখাকে ২০ হাজার টাকা এবং ক্যান্ডি কে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।মোট তিন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড আদায় করা হয়েছে।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের উপপরিচালক ফয়েজ উল্লাহ। তিনি বলেন, “জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।”

এদিকে, জরিমানার সময় বিভিন্ন যুক্তি দেখালেও শেষমেষ খাবারে পাম অয়েল ব্যবহারের কথা স্বীকার করে কেএফসি। তবে তারা দাবি করেছে—এটি তাদের কোম্পানির নিয়ম অনুযায়ী হয়ে থাকে।

আমাদের ঠিকানা। 

জনপ্রিয়

খাবারে কেমিক্যাল ও পাম অয়েল:চট্টগ্রামে কাচ্চি ডাইন-কেএফসি-ক্যান্ডি কে জরিমানা।

প্রকাশের সময় : ০১:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কাজী জাহাঙ্গীর-চট্রগ্রাম।

নগরীর চট্রগ্রামে বানিজ্যিক এলাকাতে গড়ে ওঠেছে নামিদামী রেস্টুেেরন্ট কিন্তু রেস্টুরেন্টের আড়ালে ব্যবহার করা হচ্ছে ক্যামিক্যাল সুস্বাস্থ্যের তোয়াক্কা না করে খাবারকে মুখরোচক করতে ভোক্তার অজান্তে অননুমোদিত উপকরণ ব্যবহার করছে কিছু রেস্টুরেন্ট—এমন অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম কার্যালয়।

অভিযানে জিইসি মোড়ের ‘কাচ্চি ডাইন’ শাখায় খাবারে প্রাকৃতিক মসলার পরিবর্তে অননুমোদিত কেমিক্যাল কেওড়া জল ব্যবহারের প্রমাণ মেলে। এ কারণে প্রতিষ্ঠানটিকে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

একই অভিযানে খাবারে পাম অয়েল তেল ব্যবহার এবং নিজস্ব মোড়কে খাবার পরিবেশনে মেয়াদ উল্লেখ না করার অভিযোগে কেএফসি জিইসি শাখাকে ২০ হাজার টাকা এবং ক্যান্ডি কে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।মোট তিন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড আদায় করা হয়েছে।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের উপপরিচালক ফয়েজ উল্লাহ। তিনি বলেন, “জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।”

এদিকে, জরিমানার সময় বিভিন্ন যুক্তি দেখালেও শেষমেষ খাবারে পাম অয়েল ব্যবহারের কথা স্বীকার করে কেএফসি। তবে তারা দাবি করেছে—এটি তাদের কোম্পানির নিয়ম অনুযায়ী হয়ে থাকে।

আমাদের ঠিকানা।