, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাটহাজারীতে পারিবারিক সালিশ করতে যাওয়া এক ব্যাক্তিকে পিটিয়ে হত্যা।

  • প্রকাশের সময় : ১১:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ আগস্ট ২০২৫
  • ২২ পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক।

সোমবার ০৪ আগস্ট ২০২৫

হাটহাজারীতে পারিবারিক বিরোধ মীমাংসার সালিশে ফখরুল নামে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।শুক্রবার (২ আগস্ট) রাতের এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নুর আলম (৪২) ও মো. মুসলিম (৪৫) নামে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।

শনিবার (২ আগস্ট) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইমরান। হাটহাজারী থানার দক্ষিণ পাহাড়তলী ওয়ার্ডের বাসিন্দা।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ২৭ জুলাই স্কুল থেকে ফেরার পথে ফখরুল ইসলামের ১৫ বছর বয়সী মেয়েকে একই এলাকার রিফাতসহ কয়েকজন নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নিয়ে যায়।

সেখানে ভয়ভীতি দেখিয়ে রিফাতের সঙ্গে বিয়ে রেজিস্ট্রি করতে বাধ্য করা হয় মেয়েটিকে। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।

এ ঘটনার ছয় দিন পর শুক্রবার রাতে ছেলে ও মেয়ের পরিবারের সদস্যরা সালিশে বসেন। সেখানে ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়।

একপর্যায়ে মেয়ের বাবা ফখরুল ইসলামের ওপর হামলা চালানো হলে তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

হাটহাজারী মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইমরান বলেন, ফখরুল ইসলামের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে এবং ঘটনার তদন্ত চলm

আমাদের ঠিকানা।

জনপ্রিয়

হাটহাজারীতে পারিবারিক সালিশ করতে যাওয়া এক ব্যাক্তিকে পিটিয়ে হত্যা।

প্রকাশের সময় : ১১:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ আগস্ট ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক।

সোমবার ০৪ আগস্ট ২০২৫

হাটহাজারীতে পারিবারিক বিরোধ মীমাংসার সালিশে ফখরুল নামে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।শুক্রবার (২ আগস্ট) রাতের এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নুর আলম (৪২) ও মো. মুসলিম (৪৫) নামে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।

শনিবার (২ আগস্ট) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইমরান। হাটহাজারী থানার দক্ষিণ পাহাড়তলী ওয়ার্ডের বাসিন্দা।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ২৭ জুলাই স্কুল থেকে ফেরার পথে ফখরুল ইসলামের ১৫ বছর বয়সী মেয়েকে একই এলাকার রিফাতসহ কয়েকজন নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নিয়ে যায়।

সেখানে ভয়ভীতি দেখিয়ে রিফাতের সঙ্গে বিয়ে রেজিস্ট্রি করতে বাধ্য করা হয় মেয়েটিকে। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে।

এ ঘটনার ছয় দিন পর শুক্রবার রাতে ছেলে ও মেয়ের পরিবারের সদস্যরা সালিশে বসেন। সেখানে ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়।

একপর্যায়ে মেয়ের বাবা ফখরুল ইসলামের ওপর হামলা চালানো হলে তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

হাটহাজারী মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইমরান বলেন, ফখরুল ইসলামের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে এবং ঘটনার তদন্ত চলm

আমাদের ঠিকানা।