চট্রগ্রামে ভূয়া খতিয়ান বাতিল করে সরকারি সম্পত্তি রক্ষা করলো আগ্রাবাদ ভূমি অফিস।
নগরীর চট্রগ্রামে বিভিন্ন সময় নানা রকম জাল দলিল, খতিয়ান ও কাগজপত্র তৈরি করে সরকারী মূল্যবান সম্পত্তি হাতিয়ে নেয়ার পায়তারা করছেন নগরীর বিভিন্ন ভূমিদস্যু মহল চেষ্টা করে যাচ্ছেন চট্টগ্রামে একটি ভূমিদস্যু সিন্ডিকেট এমনই এক ঘটনা ঘটেছে মহানগরীর আগ্রাবাদ সার্কেল ভূমি অফিসে এমন গুরুত্বপূর্ণ সার্কেলে এভাবে ভূমিদস্যুরা গ্রাস করেছেন বলে জানিয়েছেন সহকারি ভূমি অফিসের কর্মকর্তারা জানান, এক ব্যক্তি ২০১২ সালের একটি ভূয়া খতিয়ান দিয়ে রামপুর মৌজার ২৪ শতক জায়গার মূল্যবান পরিত্যক্ত সম্পত্তি গ্রাস করার অপচেষ্টা করছিলেন, কিন্তু আগ্রাবাদ ভূমি অফিসের বর্তমান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বুদ্ধিমত্তায় সরকারি সম্পত্তি রক্ষা করা সম্ভব হয়েছে। নগরীর চট্রগ্রাম আগ্রাবাদ ভূমি কর্মকর্তাদের দায়িত্বে কোনো ধরনের গাফিলতি ছিলনা, আজ নগরীর আগ্রাবাদ ভূমি অফিসের কাজে দক্ষতা প্রমাণ করেছেন সকল সিনিয়র জুনিয়র কর্মকর্তারা তাদের সকলের দায়িত্ব একটিভ থাকায় ভূমিদুস্যরা অগ্রসর হতে না পারার ব্যর্ততা রয়েছেন, সাফল্যের মধ্য এসিল্যান্ডের সততায় আজ ভূমিদুস্য মুক্ত।
আজ রবিবার (২০ জুলাই) দুপুরে দুদকের একটি টীম তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে আগ্রাবাদ ভূমি অফিসে গেলে অনেক পুরাতন এই জালিয়াতির বিষয়টি মিডিয়াতে আসে।
জানা যায়, ২০১২ সালের পুরাতন ভূয়া জালিয়াতি খতিয়ানটি দেখে ভূমি অফিসের কর্মচারীদের সন্দেহ হলে তারা বিষয়টি এসিল্যান্ড সহকারি অফিসার তানভীর হাসান তুরানকে জানালে। এসিল্যান্ড তাৎক্ষণিক ৩ সদস্যের একটি তদন্ত টিম কমিটি গঠন করে দেন। কমিটির অনুসন্ধানে পুরো বিষয়টি গড়মিল রয়েছে জেনে হিসেবে ধরা পড়লে তারাই প্রতিবেদন আকারে জমা দেন। এসিল্যান্ড সত্যতা পাওয়া গেছে মর্মে লিখিতভাবে (চট্রগ্রাম জেলা প্রশাসক মহাোদয় ফরিদা খানম) বরাবর প্রেরণ করেন। সরকারি সম্পত্তি রক্ষায় প্রশাসনের এমন চৌকস কার্যক্রম সকলে প্রত্যাশা করেন বলে জানিয়েছেন, এসিল্যান্ড মহোদয়।