আজ শুক্রবার চট্টগ্রাম বন্দরে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন কেমিক্যাল শেড উদ্বোধনের সময় তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউ মুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, গত ১৭-১৮ বছর যারা এখানে কাজ করেছেন, তারা খারাপ করেননি। তবে আরও বেশি দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা অর্জনের লক্ষ্যে আমরা নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।
তিনি জানান, বর্তমানে এনসিটির অপারেশন ইন্টেরিম ভিত্তিতে দেওয়া হয়েছে ড্রাইডককে, যেখানে নেভিও সম্পৃক্ত রয়েছে। নতুন ব্যবস্থাপনায় গড়ে ৩০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
ড. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, বর্তমানে যেসব কনটেইনার লোড হচ্ছে, সেগুলো সিঙ্গাপুর যাচ্ছে ট্রান্সশিপমেন্টের জন্য। সিঙ্গাপুরের অনেক পোর্টই প্রাইভেট অপারেটরের মাধ্যমে চলছে। আমাদেরও প্রযুক্তি ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রবেশ করতে হবে।
ট্যারিফ বৃদ্ধির বিষয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এটা এককভাবে মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত নয়। আন্তঃমন্ত্রণালয় এবং স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন মেইন পোর্টের তুলনায় এখনও চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যারিফ অনেক কম।
তিনি জানান, ১৯৮৬ সালের পর থেকে বন্দরের ট্যারিফ আর বাড়ানো হয়নি। আপনারা চিন্তা করুন, ১৯৮৬ সালের এক টাকার মূল্য এখন কত?—এই প্রশ্ন রেখে তিনি বর্তমান ট্যারিফ হালনাগাদের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন।
আমাদের ঠিকানা।